সপ্তাহ দুয়েক আগে একজন লিখে জানিয়েছে চারপাশের সবকিছু দেখে তার খুব মন খারাপ– আমি কি এমন কিছু লিখতে পারি যেটা পড়ে তার মন ভালো হয়ে যাবে। চিঠিটি পড়ে আমি একটু দুভার্বনায় পড়ে গেলাম; কারণ ঠিক তখন এই দেশের লেখাপড়া নিয়ে আমি খুব দুঃখের একটা ‘গল্প’ লিখেছি। সেটা লিখেছি রেগে-মেগে, লেখা শেষ করে পড়ে আমার নিজেরই মন খারাপ হয়ে গেছে।
আমার মা সেপ্টেম্বরের ২৭ তারিখ খুব ভোরবেলা মারা গেছেন। আমার বাবা যখন মারা গেছেন তখন তাঁর কাছে কোনো আপনজন ছিল না, একটা নদীর তীরে জেটিতে দাঁড় করিয়ে পাকিস্তানি মিলিটারিরা গুলি করে তাঁকে হত্যা করে তাঁর দেহটা নদীতে ফেলে দিয়েছিল। আমার মা যখন মারা যান তখন তাঁর সব আপনজন, ছেলেমেয়ে ভাইবোন নাতি-নাতনি সবাই তাঁর পাশে ছিল। সামাজিক যোগাযোগের সবচেয়ে বড় মাধ্যম ‘ফেসবুক’-এর সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ ১৯৮৪ সালের ১৪ মে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জন্মগ্রহণ করেন। মার্ক ২০০৪ সালে ফেসবুক প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে তাঁর সম্পদমূল্য ৩৩.১ বিলিয়ন ডলার। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ড্রপ আউট তিনি। সারা বিশ্বের মানুষকে ইন্টারনেট সংযোগে আনার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন মার্ক। সম্প্রতি ভারত সফরে ৯ অক্টোবর নয়াদিল্লিতে তিনি এই বক্তব্য দেন। বেশ কয়েকদিন আগে জেমস আটলারের লেখা একটি পোস্ট পড়েছিলাম। পোস্টের শিরোনাম ছিল এরকম যে “আপনি কেন আপনার চাকরি কোন কারণ ছাড়াই ছেড়ে দিবেন?” যাই হোক তার লেখা পোস্টটি ছিল তথ্যবহুল। পোস্টটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। সেখান থেকেই কিছু অংশ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। একটি দেশকে উন্নতির স্বর্ণ-শিখরে পৌঁছাতে হলে, সেই দেশের শিক্ষার দিকে প্রথমে তাকাতে হয়। সে দেশটির জনগোষ্ঠীকে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে হয়। কাগজে কলমে শুধু শিক্ষার হার বৃদ্ধিই করলেই দেশ এগিয়ে যায়না বরং সুশিক্ষা ও স্বশিক্ষায় একটি দেশটাকে শিক্ষিত করে তুলতে পারলেই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। |